
উপাচার্য
জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়
এডু আইকন: বাংলাদেশের শিক্ষার্থীরা শিক্ষা ক্ষেত্রে আন্তর্জাতিক মানের সুবিধা পাচ্ছে ?
অধ্যাপক ড. হারুন-অর-রশিদ: আন্তর্জাতিক শিক্ষা মান স্থিতিশীল নয়, তা প্রতিনিয়ত পরিবর্তিত হচ্ছে। তাই বিস্তৃতভাবে দেখতে গেলে আমাদের শিক্ষা ক্ষেত্রের কিছু কিছু অংশে আন্তর্জাতিক মান পরিলক্ষিত হলেও প্রয়োজনীয় অনেক দিকেই আন্তর্জাতিক মান সম্পন্ন শিক্ষার সুযোগ প্রদানের ক্ষেত্রে আমাদের সীমাবদ্ধতা রয়েছে।
এডু আইকন: জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার মান নিয়ে নানা প্রশ্ন ওঠে, এ ব্যাপারে আপনার অভিমত কি?
অধ্যাপক ড. হারুন-অর-রশিদ: জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের অধিভুক্ত ২২১৮ টি কলেজের মধ্যে ২৭৫ টি সরকারি কলেজ। এই সরকারি কলেজগুলোর অবকাঠামোগত ভালো সুযোগ সুবিধা থাকলেও শিক্ষক সংকটের মত একটি সমস্যার কারনে আমাদের শিক্ষা ক্ষেত্রে কিছু সীমাবদ্ধতা রয়েছে। জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ে বর্তমানে শিক্ষকদের মান উন্ননের লক্ষ্যে নতুন একটি প্রকল্প হাতে নিয়েছে। এক্ষেত্রে শিক্ষকদের প্রশিক্ষণের জন্য একটি ভার্চুয়াল ক্লাস রুম তৈরি করা হয়েছে। যেখান থেকে আমি বরিশাল বিএম কলেজ, রাজশাহী কলেজে শিক্ষকদের প্রশিক্ষণে পাঠদান করেছি। এ গুলোর মাধ্যমেই আমরা বিভিন্ন সমস্যা থেকে উত্তরণের প্রচেষ্টা চালিয়ে যাচ্ছি।
এডু আইকন: জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয় অন্যান্য পাবলিক বিশ্ববিদ্যালয় থেকে আলাদা কোথায়?
অধ্যাপক ড. হারুন-অর-রশিদ: অন্যান্য পাবলিক বিশ্ববিদ্যালয় গুলো ক্যাম্পাসভিত্তিক বিশ্ববিদ্যালয়, কিন্তু জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ে নিজস্ব কোনো ক্যাম্পাস নেই। এখানে সরাসরি কোনো শিক্ষার্থীর পাঠদান করা হয় না। জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয় বিশ্বের অন্যতম বৃহত্তম বিশ্ববিদ্যালয়। সারা দেশে জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের অধিভুক্ত বিভিন্ন কলেজের আমাদের প্রায় ১৯ লক্ষ শিক্ষার্থী রয়েছে। এ ক্ষেত্র থেকে অন্যান্য পাবলিক বিশ্ববিদ্যালয় থেকে জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয় আলাদা।
এডু আইকন: জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয় কি কোন নতুন কোর্স চালু করেছে ?
অধ্যাপক ড. হারুন-অর-রশিদ: জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয় বর্তমানে বেশ কয়েকটি নতুন কোর্স চালু করার উদ্যোগ নিয়েছে। এরই অংশ হিসেবে আমরা ইতিমধ্যেই আইসিটি ও ট্যুরিজম এবং হসপিটালিটি ম্যানেজমেন্ট নামক চার বছর মেয়াদী কোর্স চালু করেছি। আইসিটি কোর্সটি আমরা প্রথমে ১০ টি কলেজ দিয়ে শুরু করেছিলাম, এখন প্রায় ৩০ টির মত কলেজে এই কোর্সটি চলছে। আইসিটি কোর্সটি সম্পূর্ণ আইটি বিষয়ক কোর্স হবে। মোবাইল এপ্স, সফট্যোয়ার সহ বেশ কয়েকটি আইটি বিষয়ক কোর্স এর অন্তর্ভুক্ত থাকবে। ট্যুরিজম এবং হসপিটালিটি ম্যানেজমেন্ট কোর্সটি আমরা মাত্র ৪ টি কলেজ দিয়ে শুরু করেছি, এই চারটি কলেজ হচ্ছে ঢাকার তেজগাঁও কলেজ, মোহাম্মদপুর কেন্দ্রীয় কলেজ, আপডেট কলেজ, কক্সবাজার সিটি কলেজ। শুধু কলেজ নয়, জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের নিজস্ব ক্যাম্পাসেও আমরা এ কোর্সটি চালু করার সিদ্ধান্ত নিয়েছি। এছাড়া জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ে আমরা খুব শীগ্রই এলএলবি কোর্সটি চালু করতে যাচ্ছি।
এডু আইকন: শিক্ষার্থীদের বেকার সমস্যা থেকে উত্তরণে জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয় কি ধরনের উদ্যোগ নিয়েছে?
অধ্যাপক ড. হারুন-অর-রশিদ: জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয় শিক্ষার্থীদের কর্মদক্ষ হিসেবে তৈরি করার জন্য শিক্ষা ব্যবস্থাকে প্রতিনিয়ত নতুন করে সাজাচ্ছে। একজন শিক্ষার্থীকে দক্ষ মানব সম্পদ হিসেবে তৈরি করতে জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের বিভিন্ন ধরনের কোর্স রয়েছে। নিজের যোগ্যতাকে বৃদ্ধি করার জন্য রয়েছে ডিপ্লোমা কোর্সের সুযোগ। শিক্ষার্থীরা যাতে পড়াশুনার পাশাপাশি স্বাবলম্বী হতে পারে সেই লক্ষ্যে জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয় কাজ করছে। শিক্ষার্থীদের পড়াশুনার পাশাপাশি আত্মনির্ভর তৈরি করার ট্যুরিজম ও হসপিটালিটি ম্যানেজমেন্ট নামে একটি কোর্স চালু করেছে। শিক্ষার্থীদের এক্ষেত্রে হাতে কলমে শিক্ষার পাশাপাশি আয় করার ও সুযোগ রয়েছে। এছাড়াও শিক্ষার্থীদের আইটি বিষয়ে দক্ষ ভাবে তৈরি করতে আইসিটি কোর্স চালু করেছে জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়।
এডু আইকন: বর্তমান তরুণ সমাজ কি মুক্তিযুদ্ধের চেতনা কি ধারন করতে পেরেছে?
অধ্যাপক ড. হারুন-অর-রশিদ: স্বাধীনতার ৪৬ বছরে আমাদের জাতীয় জীবনে অনেক ঘটনাই ঘটেছে, যার মধ্যে ‘৭৫ এর ১৫ আগষ্ট জাতির পিতাকে হত্যা ও ৩ নভেম্বর জাতীয় চার নেতাকে হত্যার মত বর্বরোচিত ঘটনা ছিল। ১৯৭৫ সালের পর শাসক গোষ্ঠি এগুলোকে শুধু প্রশ্নবিদ্ধই করে নি, বরং একে নস্যাৎ করে পাকিস্তানী সাম্প্রদায়িক ধারা অব্যাহত রাখার চেষ্টা করা হয়েছে। যে চেতনা বা উদ্দেশ্য নিয়ে মহান মুক্তিযুদ্ধ সংগঠিত হয়েছিল তা সম্পূর্ণ ভাবে আমাদের তরূন সমাজ ধারন করতে পারেনি। তরুণ প্রজনমকে মহান মুক্তিযুদ্ধ ও এর তাৎপর্য আরো বেশি করে জানতে হবে। মুক্তিযুদ্ধের চেতনাকে নিজের মাঝে ধারন করে তরুণ সমাজকে আগাতে হবে।
এডু আইকন: শিক্ষার্থীদের জঙ্গীসহ বিভিন্ন অনৈতিক কর্মকান্ডে জড়িয়ে পরা থেকে বিরত রাখার উপায় কি?
অধ্যাপক ড. হারুন-অর-রশিদ: বাংলাদেশের জঙ্গীবাদের সৃষ্টি হয়েছে বহির্বিশ্বের অনুপ্রেরণায়। ১৯৭২ সালের সংবিধানে বলা আছে বাংলাদেশ একটি অসাম্প্রদায়িক ও ধর্মনিরপেক্ষ দেশ। কিন্তু কেউ যেন ধর্মের অপব্যাখ্যা দিয়ে তরুন সমাজকে জঙ্গীবাদের দিকে ঠেলে না দিতে পারে এ বিষয়ে সবাইকে সচেতন হতে হবে। শিক্ষার্থীদের জঙ্গীকর্মকান্ড সহ যেকোনো অনৈতিক কর্মকান্ড থেকে দূরে রাখতে সবাইকে সম্মিলিতভাবে কাজ করতে হবে। এক্ষেত্রে সামাজিক সচেতনতা বাড়াতে হবে, শিক্ষা প্রতিষ্ঠানগুলোতে সাংস্কৃতি, সাহিত্য ও শিক্ষামূলক কর্মকান্ড তৈরি করতে হবে। শিক্ষার্থীদের প্রতি তাদের পরিবারের সচেতনতা বাড়াতে হবে ও সবসময় সজাগ দৃষ্টি রাখতে হবে। তাই আমাদের তরুণ সমাজকে এ বিষয়ে আরো সচেতন করে তুলতে হবে।
এডু আইকন: শিক্ষার্থীদের পাঠদানে জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয় কি ধরনের তথ্যপ্রযুক্তির ব্যবহার করছে?
অধ্যাপক ড. হারুন-অর-রশিদ: সময়ের সাথে এখন সব কিছুরই পরিবর্তন হচ্ছে। জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয় এখন শতভাগ ডিজিটাইজেশনের মধ্য দিয়ে পরিচালিত হচ্ছে। জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের অধিভুক্ত অনেক কলেজে এখন মাল্টিমিডিয়া ক্লাস রুম রয়েছে, যেখানে প্রজেক্টরের মাধ্যমে শিক্ষার্থীদের পাঠদান করা হচ্ছে। আইসিটি কোর্স চালু করা হয়েছে বেশ কিছু কলেজে। আমরা এই কোর্সটিকে বাধ্যতামূলক করার কথা ভাবছি। আমরা জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের অধিভুক্ত সব কলেজকে একটি ফাইবার অপটিক নেটওয়ার্কের আওতায় আনার চেষ্টা করছি।
এডু আইকন: জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ে পড়ুয়া শিক্ষাথীদের জীবন সেশন জটে আটকা! কবে এই অভিযোগ দূর হবে?
অধ্যাপক ড. হারুন-অর-রশিদ: জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের অধীনে প্রায় ১৯ লাখ শিক্ষার্থী শিক্ষা নিচ্ছে। এই বিশাল পরিমান শিক্ষার্থীদের শিক্ষা ব্যবস্থা পরিচালনা করতে অনেক সীমাবদ্ধতা ছিল। তাই জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ে একসময় প্রকট সেশন জট ছিল, কিন্তু এখন এই সেশন জট থেকে অনেকটা বেড়িয়ে এসেছি আমরা। এবং ২০১৮ এর মধ্যে জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয় সম্পূর্ণ সেশন জট মুক্ত হবে।
এডু আইকন: আপনার দায়িত্বকালীন সময়ে জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ে কি কি উন্নতি হয়েছে?
অধ্যাপক ড. হারুন-অর-রশিদ: শুধু বাংলাদেশ নয়, বিশ্বের মধ্যেও অন্যতম বৃহত্তম একটি বিশ্ববিদ্যালয় হচ্ছে জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়। আগে শিক্ষার্থীদের যেকোনো প্রয়োজনে সরাসরি দেশের যে কোনো প্রান্ত থেকে গাজীপুর আসতে হতো, কিন্তু এখন সব কিছুই অনলাইনের মাধ্যমেই হয়ে থাকে। এখন শিক্ষার্থীরা তাদের ভর্তি, কলেজ বদল সংক্রান্ত যে কোনো কাজ এখন অনলাইনেই করতে পারে। এমনকি পরীক্ষার প্রবেশপত্র নিজ অবস্থানে বসেই অনলাইন থেকে নিতে পারে। জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের ৬ টি রিজিওনাল কেন্দ্রের 'ওয়ান স্টপ সলিউশন' এর মাধ্যমে তাদের সকল কার্যক্রম পরিচালনা করে থাকে। শিক্ষরাও এখন তাদের সম্মানী মুঠোফোনের সোনালী সেবার মাধ্যমে পেয়ে থাকে। আগামীতে জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ে একটি আইসিটি ভবন নির্মানের উদ্যোগ নিয়েছি, যেখানে শুধু আইটি বিষয়ক কোর্স করানো হবে।
এছাড়াও জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয় এর সকল তথ্য ও যে কোনো সমস্যা জানাতে আমরা বিশ্ববিদ্যালয় হেল্প লাইন চালু করেছি। হেল্প লাইনের নাম্বার: ০৯৬১৪০১৬৪২৯। এখন শিক্ষার্থীরা তাদের প্রয়োজনে যেকোনো সময় হেল্প লাইনে ফোন করে যে কোনো তথ্য জানতে পারবেন। হেল্প লাইন সেবা ২৪ ঘন্টা খোলা থাকে।
এডু আইকন: আপনার দীর্ঘ কর্মজীবনে শৈশবের বিশেষ কোন ঘটনা কি মনে পড়ে?
অধ্যাপক ড. হারুন-অর-রশিদ: ৩৮ বছরের দীর্ঘ কর্মজীবনের অনেক ঘটনাই আমার মনে পরে, এর মধ্যে একটা ঘটনা মনে পরে সেটা আমার মায়ের ঘটনা। আমি স্কুল জীবন যখন রাতে পড়াশুনা করতাম, আমি লেখাপড়া শেষ না করে রাতের খাবার খেতাম না। আমি তখনি অনেক রাত করে পড়াশুনা করতাম, আমার মা প্রতিদিনই আমার জন্য জেগে আমার পাশে একটি চেয়ার নিয়ে বসে থাকত। কখনো কখনো হয়তো ঘুমিয়ে যেত, কিন্তু আমার পড়া শেষ হলে আমরা দুইজন একসাথে রাতের খাবার শেষ করে ঘুমিয়ে যেতাম। মায়ের এই অবদানের কথা বেশ মনে পরে। আমি কখনো খেলাধুলা করতে গেলে আমার মায়ের কড়া নির্দেশ ছিলো, যদি কখনো আকাশে মেঘ করে তাহলে আমি যেন মাঠে না থাকি, এটা নিয়ে আমার বন্ধুরা আমাকে বেশ হেয় করতো, তবু আমি সবসময় মায়ের নির্দেশ মেনে চলতাম।
এডু আইকন: আপনার দৃষ্টিতে সফলতার মূলমন্ত্র কি?
অধ্যাপক ড. হারুন-অর-রশিদ: সফলতার মূল মন্ত্রই হচ্ছে একজন মানুষের কিছু স্বপ্ন থাকা প্রয়োজন এবং এই স্বপ্নকে বাস্তবায়ন করার জন্য প্রতিনিয়ত চেষ্টা করা উচিত। আমি বিশ্বাস করি, আমি কি করতে চাই, কি হতে চাই, আমার জীবনের লক্ষ্য যদি আমি স্থির করতে পারি এবং আমার সকল চেষ্টা, কাজ যদি আমার লক্ষ্যের পেছনে নিয়োজিত করতে পারি তাহলে জীবনে প্রত্যেকটা মানুষ সফল। ইচ্ছা শক্তিই মানুষের সফলতার মূলমন্ত্র।
এডু আইকন: তথ্য প্রযুক্তির যুগে “এডু আইকন” শিক্ষাথীদের ক্যারিয়ার গঠনে সহায়তা করছে বলে আপনি মনে করেন?
অধ্যাপক ড. হারুন-অর-রশিদ: অবশ্যই এটি শিক্ষার্থীদের লেখাপড়ার এবং ক্যারিয়ার গঠনে ভূমিকা রাখছে। আমি আগেই বলেছি যে আমাদের শিক্ষার্থীদের অবশ্যই শুধু ক্লাসরুম বা শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান কেন্দ্রিক শিক্ষা নিলে হবে না। এই যে এডুআইকনে আপনারা বিভিন্ন ধরনের শিক্ষা ভিত্তিক তথ্য দিচ্ছেন, আর হাজার হাজার শিক্ষার্থীরা এগুলো পড়ছে এতে করে তারা আরো অনেক বেশি জানতে পারছে, তারা তাদের জ্ঞানকে আরো বৃদ্ধি করতে পারছে। তারা তাদের ক্যারিয়ার গঠনের জন্য নিজেকে তৈরি করার অনেক সহায়ক তথ্য পাচ্ছে।
এডু আইকন: এডুআইকনের শিক্ষার্থী পাঠকদের উদ্দেশ্যে আপনার কিছু কথা......
অধ্যাপক ড. হারুন-অর-রশিদ: যারা আজকে আমার এই সাক্ষাৎকার পাঠ করবেন, তাদের উদ্দেশ্যে আমার শুধু একটাই আবেদন থাকবে, যে কথাগুলো আমি এখানে বলার চেষ্টা করেছি, তা আমার হৃদয়ের উপলব্ধি, আমার জীবনের উপলব্ধি। এগুলো আমি আমার নিজের মন থেকে বলেছি, এর মধ্যে কোনো আত্ম প্রচার নেই। আমরা আসলেই চাই যে, ৩০ লাখ শহীদের বিনিময়ে অর্জিত আমাদের এই দেশকে একটি সুন্দর দেশ হিসেবে গড়ে তুলতে। মানুষকে ভালোবাসা দিয়ে জয় করতে হবে। দেশের সকল শিক্ষার্থীদের মেধাকে জাগ্রত করে তা কাজে লাগাতে হবে। আমি সবার কাছে একটি অসম্প্রায়দিক বাংলাদেশ তৈরির কামনা করে সবার প্রতি শুভকামনা জানাচ্ছি।
Related Interview:1. অধ্যাপক ড. মো. সাঈদ সালাম: উপাচার্য, স্টেট ইউনিভার্সিটি অব বাংলাদেশ2. ড. বিশ্বজিৎ ঘোষ: , উপাচার্য, রবীন্দ্র বিশ্ববিদ্যালয় |
||
- মাস্টার্স শেষ পর্ব পরীক্ষার সময়সূচি প্রকাশ
- এইচএসসি পরীক্ষা স্থগিত
- জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়ে সার্টিফিকেট কোর্স- ইংলিশ, চাইনিজ, আরবি, ফ্রেঞ্চ
- বাংলাদেশ মেডিকেল এন্ড ডেন্টাল কাউন্সিল-বিজ্ঞপ্তি
- বরিশাল বিশ্ববিদ্যালয়ের ভর্তি পরীক্ষা ২৭ ও ২৮ ডিসেম্বর
- খুবির ৬ষ্ঠ সমাবর্তন ২২ ডিসেম্বর
- জবির সমাবর্তন ১১ জানুয়ারি
- জবিতে শূন্য আসনে ভর্তির সাক্ষাৎকার শুরু ২০ ডিসেম্বর
- রাবিতে আন্তর্জাতিক ছায়া জাতিসংঘ সম্মেলন শুরু বৃহস্পতিবার
- অনার্স তৃতীয় বর্ষের পরীক্ষা শুরু ১৩ জানুয়ারি; মাস্টার্স রিলিজ স্লিপ আবেদন শুরু ১৯ ডিসেম্বর
- ডিজিটাল মেলা-২০২০ উপলক্ষে টেলিকমিউনিকেশন দফতরের রচনা প্রতিযোগিতা
- ঢাকা পলিটেকনিকে জানুয়ারি-জুন’২০ সেশনে বিভিন্ন প্রশিক্ষণ কোর্সে ভর্তি শুরু
- জেএসসি-পিইসির ফল বছরের শেষ দিন
- ৪০তম বিসিএস: লিখিত পরীক্ষা ৪-৮ জানুয়ারি
- তিতুমীর কলেজের সুবর্ণজয়ন্তী উৎসবের নিবন্ধন শেষ আজ
Submit Your Comments: