
উপাচার্য
স্টেট ইউনিভার্সিটি অব বাংলাদেশ
এডু আইকন: বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয়ের মান নিয়ে যে বিতর্ক আছে তা নিয়ে আপনার মতামত?
অধ্যাপক ড. মো. সাঈদ সালাম: হাতে গোণা কয়েকটি ছাড়া বেশিরভাগ বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার মান ভালো না। এর কারন এই বিশ্ববিদ্যালয়গুলোকে ঠিকমত নিয়ন্ত্রণ করা হচ্ছে না। বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয়ের মান নিয়ন্ত্রনে ইউজিসির আরো জনশক্তি বাড়ানো উচিত। কেননা এত স্বল্প সংখ্যক ব্যক্তি দিয়ে তো এতগুলো বিশ্ববিদ্যালয় নিয়ন্ত্রণ করা সম্ভব না। অনেক বিশ্ববিদ্যালয়েরই ভিসি নেই, রেজিস্ট্রার দিয়ে পরিচালনা করা হচ্ছে। ইউজিসির আসলে প্রথম থেকেই এসব নিয়ন্ত্রণ করা উচিত ছিল । এখনো কঠোর তদারকির মাধ্যমে বিশ্ববিদ্যালয়গুলোকে ভালো মানে পৌছে দেয়া সম্ভব।
এডু আইকন: উচ্চ শিক্ষাখাতের পরিবর্তনের সাথে বাংলাদেশের শিক্ষা ব্যবস্থা কতটুকু সঙ্গতিপূর্ণ?
অধ্যাপক ড. মো. সাঈদ সালাম: আমার দীর্ঘ সময়ের অভিজ্ঞতা থেকে বলতে পারি বাংলাদেশের শিক্ষা ব্যবস্থার খুব একটা পরিবর্তন হয় নাই। আমাদের দেশের অল্পকিছু বাদে বেশিরভাগ বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয় এমনকি নতুন প্রতিষ্ঠিত পাবলিক বিশ্ববিদ্যালয়গুলো আসলে বিশ্ববিদ্যালয় নয়, বরং কলেজের পর্যায়ে পরে। বিশ্ববিদ্যালয়ে গবেষণা থাকতে হবে, প্রকাশনা থাকতে হবে, জার্নাল থাকতে হবে, পিএইচডির ছাত্র অনেক থাকতে হবে কিন্তু আমাদের হাতে গোনা ৪/৫টা পাবলিক বিশ্ববিদ্যালয়ে ছাড়া প্রায় বাকি বিশ্ববিদ্যালয়গুলোতেই এগুলো নেই।
বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয়ে তো পিএইচডি অনুমিত না। যদি অনুমিত হতো তবে দেশে পিএইচডি’র বাজার হতো। কারণ তখন আর মানুষের কষ্ট করা লাগতো না, টাকা খরচ করলেই পিএইচডি পেত। এতে মান বজায় থাকতো না। এটা অবশ্য ভালো দিক।
এডু আইকন: আধুনিক শিক্ষার সাথে কিভাবে সামঞ্জস্য বজায় রাখছে স্টেট ইউনিভার্সিটি?
অধ্যাপক ড. মো. সাঈদ সালাম: আধুনিক শিক্ষার সাথে তাল মিলাতে স্টেট ইউনিভার্সিটির শিক্ষার্থীদের জন্য মাল্টিমিডিয়া ক্লাসরুম রয়েছে। শিক্ষার্থীদের জন্য লাইব্রেরী রয়েছে, আমাদের স্বয়ং সম্পূর্ণ ল্যাব রয়েছে-যার মাধ্যমে শিক্ষার্থীরা জ্ঞানার্জন করতে পারছে। ইন্টারনেট সুবিধা আছে যার মাধ্যমে আমাদের শিক্ষার্থীরা বিভিন্ন জার্নাল, রিসোর্সের মাধ্যমে জানতে পারছে। শিক্ষার্থীদের ভালো শিক্ষা দিতে আমরা প্রায় প্রতি মাসেই আমাদের বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষকদের প্রশিক্ষণের ব্যবস্থা করছি, সেমিনার করছি। শিক্ষার্থীদের পড়াশোনায় ডিজিটাইলেজশন করা হয়েছে। আমরা সময়ের সাথে তাল মিলিয়ে চলছি বলেই বলতে পারি।
এডু আইকন: সময়োপোযোগী উচ্চ শিক্ষার মান নিশ্চিত করতে আপনার প্রতিষ্ঠান কিভাবে কাজ করছে?
অধ্যাপক ড. মো. সাঈদ সালাম: আমাদের শিক্ষকদের নিয়মিত প্রশিক্ষণের ব্যবস্থা করি। প্রতি সেমিস্টারের আগে আমরা দুই দিন আমাদের শিক্ষকদের প্রশিক্ষণ দিচ্ছি। এছাড়াও আমরা প্রতিনিয়ত শিক্ষকদের মনিটরিং করছি। বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রায় সব জায়গাতেই সিসিটিভি ক্যামেরা রয়েছে, এরফলে আমরা দেখতে পারছি শিক্ষকরা কিভাবে ক্লাস নিচ্ছে, সময়মত ক্লাস নিচ্ছে কিনা।
এডু আইকন: স্টেট ইউনিভার্সিটিতে অস্বচ্ছল শিক্ষার্থীদের জন্য বৃত্তির সুবিধা রয়েছে কি?
অধ্যাপক ড. মো. সাঈদ সালাম: স্টেট ইউনিভার্সিটিতে মেধাবী শিক্ষার্থীদের জন্য টিউশন ফি’র ওপর ছাড় রয়েছে। সেমিস্টার ফাইনাল পরীক্ষার ফলাফলের ভিত্তিতেও শিক্ষার্থীদের জন্য বিভিন্ন বৃত্তি রয়েছে। এছাড়া মুক্তিযোদ্ধা কোটাধারী, আদীবাসীদের জন্য বৃত্তির সুযোগ ও টিউশন ফি’র ওপর ছাড় রয়েছেই। যে সকল শিক্ষার্থীরা নিজেদের পড়াশোনার খরচ চালাতে পারছে না আমরা তাদের জন্য ফান্ডিং এর ব্যবস্থা করি।
এডু আইকন: স্টেট ইউনিভার্সিটি শিক্ষার্থীদের খেলাধুলা-বিনোদনের জন্য কি ব্যবস্থা রয়েছে?
অধ্যাপক ড. মো. সাঈদ সালাম: স্টেট ইউনিভার্সিটির শিক্ষার্থীদের বর্তমানে খেলাধুলার জন্য ইন্ডোরস ব্যবস্থা রয়েছে। আমাদের স্থায়ী ক্যাম্পাসে শিক্ষার্থীদের জন্য মাঠ তৈরি করা হচ্ছে। তবে আপাতত শিক্ষার্থীদের আউটডোর গেম যেমন: ক্রিকেট, ফুটবলসহ অন্যান্য খেলাধুলার জন্য আমরা মোহাম্মদপুর কেন্দ্রীয় মাঠ ভাড়া করে ব্যবহার করে থাকি।
এছাড়া বিশ্ববিদ্যালয়ের কালচারাল ক্লাব রয়েছে। কালচারাল ক্লাবের আয়োজনে বিভিন্ন সময় সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠানের আয়োজন করা হয়। সরকার বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয়গুলোকে কম খরচে জমি দিলে বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয়েও শিক্ষার্থীদের জন্য মান সম্মত পরিবেশ তৈরি করতে পারে।
এডু আইকন: ইউজিসির 'কালো তালিকা' থেকে বের হতে এসইউবি কি উদ্যোগ গ্রহণ করা হয়েছে?
অধ্যাপক ড. মো. সাঈদ সালাম: সম্পুর্ণভাবে নিজস্ব ক্যাম্পাসে ফিরে না যাওয়ার ইউজিসির ৩২টি বিশ্ববিদ্যালয়ের 'কালো তালিকা' থেকে বের হতে ইতিমধ্যেই স্টেট ইউনিভার্সিটি স্থায়ী ক্যাম্পাসের কাজ শুরু করেছে। রূপগঞ্জের কাঞ্চনে অবস্থিত আমাদের স্থায়ী ক্যাম্পাসে গত ১ অক্টোবর থেকে ইতিমধ্যে ক্লাসও শুরু হয়েছে। যেহেতু আমাদের স্থায়ী ক্যাম্পাসটি একটি কমপ্লেক্স আকারে তৈরি হচ্ছে, তাই একটু সময় লাগছে পুরোপুরি স্থানান্তর হতে। আমরা ইউজিসির সাথে এসব অবস্থান তুলে ধরে আলোচনা করছি। ক্লাস শুরু হওয়া ছাত্ররা বিশ্ববিদ্যালয়ের বাসে স্থায়ী ক্যাম্পাসে যাতায়াত করছে।
এডু আইকন: স্থায়ী ক্যাম্পাসে স্টেট ইউনিভার্সিটির কার্যক্রম শুরু হতে কত সময় লাগবে?
অধ্যাপক ড. মো. সাঈদ সালাম: স্থায়ী ক্যাম্পাসটি যেহেতু ৮ তলার একটি কমপ্লেক্স হচ্ছে সেখানে মাটি ভরাট করতে একটু সময় লাগছে। এখানে হাসপাতাল রয়েছে, জিম, সুইমিংপুল রয়েছে। আগামী ২০২০ সালের মধ্যেই পুরোপুরি ভাবে স্থায়ী ক্যাম্পাসে সম্পূর্ণরূপে কার্যক্রম শুরু করা যাবে বলে আমি আশাবাদী।
এডু আইকন: অন্যান্য বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয় থেকে স্টেট ইউনিভার্সিটিকে আপনি কিভাবে এগিয়ে রাখবেন?
অধ্যাপক ড. মো. সাঈদ সালাম: স্টেট ইউনিভার্সিটি (এসইউবি) বরাবরই গুণগত মান রক্ষণাবেক্ষণ করে। আমাদের টিউশন ফি অন্যান্য বিশ্ববিদ্যালয়ের তুলনায় কম। এছাড়া আমরা শিক্ষার্থীদের জন্য বৃত্তির ব্যবস্থা করে থাকি। আমাদের এখানে অনেক স্বানামধন্য শিক্ষক রয়েছেন যারা নিয়মিত শিক্ষার্থীদের পাঠদান করে থাকে। ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের অনেক শিক্ষক এখানে রয়েছে। অনেক বিশ্ববিদ্যালয়ই রয়েছে যেখানে টিউশন ফি কম থাকায় শিক্ষার মান খারাপ আমাদের এখানে কিন্তু তা নয়। বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার মান বৃদ্ধির ক্ষেত্রে আমরা প্রতিনিয়ত কাজ করে যাচ্ছি।
এডু আইকন: উচ্চ শিক্ষা শেষে শিক্ষার্থীদের চাকরির ক্ষেত্রে বিশ্ববিদ্যালয় কিভাবে সহায়তা করছে?
অধ্যাপক ড. মো. সাঈদ সালাম: আমাদের একটা ক্যারিয়ার সার্ভিস সেন্টার রয়েছে। যেখান থেকে শিক্ষার্থীদের চাকরির ক্ষেত্রে সাহায্য করা হয়। আমাদের শিক্ষকরাও শিক্ষার্থীদের চাকরির ব্যবস্থা করে থাকে। এছাড়া আমাদের যেসকল শিক্ষার্থীরা উচ্চ শিক্ষা শেষ করেছে তাদের মধ্য থেকে যোগ্যতা বিবেচনায় স্টেট ইউনিভার্সিটিতে ফ্যাকাল্টি হিসেবে নিয়োগ দেয়া হয়। স্টেট ইউনিভার্সিটিতে শিক্ষার্থীদের স্নাতক শেষে বিভিন্ন প্রতিষ্ঠানে ইন্টার্নশীপের সুযোগ রয়েছে। ইন্টার্নশীপ শেষে শিক্ষার্থীরা তাদের যোগ্যতা অনুসারে সেসকল প্রতিষ্ঠানে পূর্ণকালীন চাকরি করছে।
এডু আইকন: দেশে পাসের হারের সাথে শিক্ষার মান কতটুকু বৃদ্ধি পেয়েছে?
অধ্যাপক ড. মো. সাঈদ সালাম: শিক্ষিতের হারের সাথে কোনো ভাবেই শিক্ষার মান বাড়ছে বলে আমি মনে করি না। আমাদের সময়ে ছিল পাসের হার কম ছিল। ফার্স্ট ডিভিশনের হার তো আরো অনেক কম ছিল। তখনকার সময়ে যারা এসএসসিতে সেকেন্ড ডিভিশনও পেত তারা একটা বাক্য পুরোপুরি ভাবে ইংরেজীতে লিখতে পারতো। অথচ এখন যারা জিপিএ ৫ পায় তারা একটা ইংরেজীতে বাক্যই লিখতে পারে না। বেশিরভাগ তো জিপিএ’র মানেটাই জানে না। এখন এমনিই পাসের জন্য মার্ক দিয়ে দেয়া হচ্ছে। এতে আর যাই হোক কোনোভাবেই শিক্ষার মান বাড়ছে না।
এডু আইকন: শিক্ষার মান বৃদ্ধিতে আমরা কি ধরণের পদক্ষেপ গ্রহণ করতে পারি?
অধ্যাপক ড. মো. সাঈদ সালাম: শিক্ষার মান বৃদ্ধিতে আমাদের স্কুল-কলেজ-বিশ্ববিদ্যালয় সমূহকে সরকারের নিয়ন্ত্রণ করতে হবে। শিক্ষা প্রতিষ্ঠান কারা চালাচ্ছে তার তদারকি করতে হবে। সরকারি-বেসরকারি স্কুল-কলেজে শিক্ষক নিয়োগে সরকারের সম্পূর্ণ নিয়ন্ত্রণ থাকতে হবে। ছেলেমেয়েদের শিক্ষার শিকড়টা ওখানেই থাকে। শিক্ষকদের প্রশিক্ষণ বাড়াতে হবে। শিক্ষা প্রতিষ্ঠান পরিচালনা কমিটির প্রশিক্ষণের ব্যবস্থা থাকতে হবে। পরিচালনা কমিটিতে অন্তত একজন শিক্ষা বিশেষজ্ঞ থাকার বাধ্যবকতা চালু করতে হবে।
এডু আইকন: স্টেট ইউনিভার্সিটি নিয়ে আপনার অভিজ্ঞতার কথা জানতে চাচ্ছি...
অধ্যাপক ড. মো. সাঈদ সালাম: স্টেট ইউনিভার্সিটি নিয়ে এক বছরের মধ্যে আমার অন্যতম একটি অভিজ্ঞতা হচ্ছে, এত ভালো মান বজায় রাখছি আমরা তবু কেন জানি প্রচার পাচ্ছে না। যদিও আমাদের বিশ্ববিদ্যলয়টি বর্তমানে রাজধানীর একটি প্রধান লোকেশনে রয়েছে তবু কেন জানি মানুষ ইউনিভার্সিটির নাম ভালোভাবে জানে না।
এছাড়া আরো অভিজ্ঞতার মধ্যে রয়েছে, প্রতিষ্ঠার পর থেকেই এ বিশ্ববিদ্যালয়ে গুণগত মান বজায় রাখতে সকলেই সমানভাবে দায়িত্ব পালন করেন। পাঠ্যক্রম থেকে শুরু করে বিশ্ববিদ্যালয়ের যাবতীয় কার্যক্রম শৃংখলার মধ্য দিয়ে পরিচালিত হয়।
এডু আইকন: ছাত্র জীবনে সফলতা অর্জনে শিক্ষার্থীদের কি পদক্ষেপ গ্রহণ করা উচিত?
অধ্যাপক ড. মো. সাঈদ সালাম: যদিও ভবিষ্যৎ এর বিষয়টা সম্পূর্ণই আলাদা। কে কি হবে তা বলা যায় না। কিন্তু কিছু কিছু বিষয় তো অবশ্যই ফলো করতে হবে তা না হলে কোনো ক্ষেত্রেই সফলতা আসবে না। শিক্ষার্থীদের অবশ্যই সর্বদা জ্ঞানার্জনের দিকে মনোযোগী হতে হবে। একটা বিষয় সব থেকে ভালোভাবে জানতে হবে সেটা হচ্ছে ‘কমিউনিকেশন’। শিক্ষার্থীদের ছাত্রাবস্থাতেই অন্যদের সাথে যোগাযোগের দক্ষতা বাড়াতে হবে। জানলাম, বুঝলাম কিন্তু কাউকে জানাতে পারলাম না এমন জ্ঞানের তো প্রয়োজন নেই। এছাড়া ছাত্রাবস্থাতেই শিক্ষার্থীদের দলগত ভাবে কাজ করার অভ্যাস গড়ে তুলতে হবে। অন্য একটা বিষয় হচ্ছে এডজাস্টমেন্ট করাটা শিখতে হবে। সব ক্ষেত্রে আসলে মনের মত পরিবেশ থাকে না। তাই মানিয়ে নেয়াটা যদি শিখে নেয়া যায় তবে তাদের লক্ষ্য যাই হোক না কেন সফলতা আসবেই। নিজেকে তৈরি করার মানসিকতাও তৈরি করতে হবে এই সময়টাতেই।
এডু আইকন: অনলাইন থেকে শিক্ষার্থীরা কিভাবে উপকৃত হচ্ছে?
অধ্যাপক ড. মো. সাঈদ সালাম: আমাদের বর্তমান প্রজন্ম এখন আর কাগজের পত্রিকা দেখার সময় পায় না। তারা সবাই স্মার্ট ফোনে আসক্ত। যার ফলে তারা অনলাইন থেকেই খুব সহজেই তাদের প্রয়োজনীয় শিক্ষা সংক্রান্ত তথ্যগুলো সংগ্রহ করতে পারে।
দেশ এখন ডিজিটাল হচ্ছে। ইন্টারনেট সুবিধাও এখন সবার হাতে হাতে। শিক্ষা সংক্রান্ত অনলাইন মিডিয়ার মাধ্যমে শিক্ষার্থীরা এখন যেকোনো প্রান্ত থেকে হাতের মুঠোয় মাত্র এক ক্লিকেই শিক্ষার যাবতীয় তথ্য পাচ্ছে এক স্থান থেকেই। অনলাইন মিডিয়ার কল্যাণেই শিক্ষার্থীদের এখন আর বিভিন্ন স্থানে গিয়ে খুঁজে খুঁজে তথ্য সংগ্রহের প্রয়োজন হচ্ছে না। যা শিক্ষার্থীদের মূল্যবান সময়ও বাঁচাচ্ছে।
ডিজিটাল যুগের সাথে তাল মিলিয়ে এখন আমরাও আমাদের বিশ্ববিদ্যালয়ে অনলাইন চ্যাট শুরু করেছি। এর ফলে যেকোনো তথ্য জানার প্রয়োজনে শিক্ষার্থীদের আর সরাসরি বিশ্ববিদ্যালয়ে আসার প্রয়োজন হবে না। ঘরে বসেই অনলাইনে কথা বলতে পারবে আমাদের সাথে। অনলাইনে পরিক্ষার ফলাফল ও আর্থিক ষ্টাটাস দেখতে পাচ্ছে এবং অনলাইনে ভর্তি প্রক্রিয়াও শুরু হয়েছে। আমাদের বিশ্ববিদ্যালয়ও ডিজিটাল যুগের সাথে তাল মিলিয়ে ডিজিটাল হচ্ছে।
Related Interview:1. ড. বিশ্বজিৎ ঘোষ: , উপাচার্য, রবীন্দ্র বিশ্ববিদ্যালয়2. অধ্যাপক ড. হারুন-অর-রশিদ: উপাচার্য, জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয় |
||
- মাস্টার্স শেষ পর্ব পরীক্ষার সময়সূচি প্রকাশ
- এইচএসসি পরীক্ষা স্থগিত
- জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়ে সার্টিফিকেট কোর্স- ইংলিশ, চাইনিজ, আরবি, ফ্রেঞ্চ
- বাংলাদেশ মেডিকেল এন্ড ডেন্টাল কাউন্সিল-বিজ্ঞপ্তি
- বরিশাল বিশ্ববিদ্যালয়ের ভর্তি পরীক্ষা ২৭ ও ২৮ ডিসেম্বর
- খুবির ৬ষ্ঠ সমাবর্তন ২২ ডিসেম্বর
- জবির সমাবর্তন ১১ জানুয়ারি
- জবিতে শূন্য আসনে ভর্তির সাক্ষাৎকার শুরু ২০ ডিসেম্বর
- রাবিতে আন্তর্জাতিক ছায়া জাতিসংঘ সম্মেলন শুরু বৃহস্পতিবার
- অনার্স তৃতীয় বর্ষের পরীক্ষা শুরু ১৩ জানুয়ারি; মাস্টার্স রিলিজ স্লিপ আবেদন শুরু ১৯ ডিসেম্বর
- ডিজিটাল মেলা-২০২০ উপলক্ষে টেলিকমিউনিকেশন দফতরের রচনা প্রতিযোগিতা
- ঢাকা পলিটেকনিকে জানুয়ারি-জুন’২০ সেশনে বিভিন্ন প্রশিক্ষণ কোর্সে ভর্তি শুরু
- জেএসসি-পিইসির ফল বছরের শেষ দিন
- ৪০তম বিসিএস: লিখিত পরীক্ষা ৪-৮ জানুয়ারি
- তিতুমীর কলেজের সুবর্ণজয়ন্তী উৎসবের নিবন্ধন শেষ আজ
Submit Your Comments: