মেডিকেল ভর্তি প্রস্তুতিতে কিছু পরামর্শ
আর কিছু দিন পরেই এইচএসসি পরীক্ষার রেজাল্ট দিবে। অনেক শিক্ষার্থীই এখন ভাবছে কি হবে, নিজেকে দিয়ে কোন কাজ টা সব চেয়ে ভালো হবে, কিংবা কোন প্রফেশন টা বেছে নিলে নিজেকে ভালোভাবে উপস্থাপন করা যাবে।
এইচএসসির ফলাফলের ভিত্তিতে কেউ ডাক্তারি, কেউ ইঞ্জিনিয়ারিং অথবা কেউ বিজনেস স্টাডিজ বা অন্য কোনো বিষয়ে ভর্তি পরীক্ষার প্রস্তুতি নিচ্ছে। সময়ের সঙ্গে সঙ্গে ঘনিয়ে আসছে পরীক্ষার দিনক্ষণ, সেই সঙ্গে বাড়ছে উত্তেজনা ও স্নায়ু চাপ।
মেডিকেলে ভর্তির জন্য যারা প্রস্তুতি নিচ্ছে, তাদের জন্য এই কিছু পরামর্শ দেয় হলো:
সুস্থ থাকতে হবে:
ভর্তি পরীক্ষার প্রস্তুতির জন্য সবচেয়ে জরুরি হলো সুস্থ থাকা। পড়তে পড়তে নাওয়া-খাওয়া-ঘুম ছেড়ে দেওয়াটা খুবই বোকামি। নিজের স্বাস্থ নিয়ে সবসময় সতর্ক তাহকতে হবে। এসব ব্যাপারে একেবারেই অবহেলা করা যাবে না।
সিলেবাস ভাগ করে নিতে হবে:
নিজের সুবিধামতো সিলেবাসটাকে ভাগ করে নিতে হবে। কবে কী পড়তে হবে, কোন বিষয়ে কতক্ষণ পড়তে হবে সেটা নিজের মতো করে সাজিয়ে নিতে হবে।
সাধারণ জ্ঞান ও ইংরেজিকে অবহেলা করা যাবে না:
সাধারণ জ্ঞান আর ইংরেজিতে নম্বর কম বলে অনেকে অবহেলা করে। সেটা করা যাবে না কোনোভাবেই। সাধারণ জ্ঞান আর ইংরেজির জন্য প্রতিদিনই একটু একটু করে পড়তে হবে। আমি ভালো ইংরেজি পারি—এই বিশ্বাস থেকে ইংরেজির ওপর জোর না দেওয়া ঠিক হবে না। ইংরেজির জন্য বিসিএস, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের ভর্তি পরীক্ষার প্রশ্নগুলো দেখলে ভালো হয়। পাশাপাশি প্রচুর চর্চা করতে হবে।
কী পড়ব, কোথা থেকে পড়ব:
প্রতিটি বই খুঁটিয়ে খুঁটিয়ে পড়তে হবে। আগের বছরের প্রশ্নগুলোতে যা এসেছে, সেগুলো বারবার পড়তে হবে, অন্য বিষয়গুলোও পড়তে হবে। বৈশিষ্ট্য, শর্ত, উদাহরণ, পার্থক্য, ব্যতিক্রম; এগুলো বেশি করে পড়তে হবে।
শিক্ষা সংক্রান্ত খবরাখবর নিয়মিত পেতে রেজিস্ট্রেশন করুন অথবা Log In করুন।
Account Benefitনিজের দূর্বলতাকে ঝালিয়ে নিতে হবে:
কোন বিষয়ে নিজের দূর্বলতা বেশি রয়েছে তা বের করে সেটা থেকে বের হতে হবে। একেকজনের পড়ার ধরন একেক রকম। নিজের পড়ার ধরনটা নিজেকেই ঠিক করে নিতে হবে এবং সেভাবেই প্রস্তুতি নিতে হবে।
পরীক্ষার আগে পরীক্ষা দিতে হবে:
প্রচুর প্রস্তুতিমূলক পরীক্ষা দিতে হবে। আগের বছরের প্রশ্নগুলো বারবার সমাধান করে নিজেই নিজের পরীক্ষা নিতে হবে। প্রতিটি পরীক্ষাই মূল পরীক্ষার মতো গুরুত্ব নিয়ে দিতে হবে।
পরীক্ষার কৌশল:
গাণিতিক বিষয় বা যেসব প্রশ্নের উত্তর দিতে সময় লাগবে, সেগুলো পরে দিলে ভালো হয়। প্রথমে একবার চোখ বুলিয়ে যদি মনে হয়, এই প্রশ্নটার উত্তর দিতে ভাবতে হবে, তাহলে পরের প্রশ্নে চলে যেতে হবে। একটার উত্তর দিতে গিয়ে যদি তিন-চার মিনিট সময় নিয়ে নেয়া হয় তবে দেখা যাবে শেষের দিকে কয়েকটা প্রশ্নের উত্তর দেয়ার সময় থাকবে না। যত দ্রুত সম্ভব সবগুলো প্রশ্ন পড়ে ফেলতে হবে। প্রথমবার পড়ার সময় কঠিন মনে হলেও অনেক সময় দ্বিতীয়বার প্রশ্ন সহজ মনে হয়।
স্নায়ুচাপ নেয়া যাবে না:
ভর্তি পরীক্ষাকেও আর দশটা পরীক্ষার মতোই নিতে হবে। স্নায়ুচাপ নেওয়া যাবে না। প্রবেশপত্র, সময়মতো পরীক্ষার হলে পৌঁছাতে পারা, এসব নিয়ে যেন ভাবতে না হয় তাই আগে থেকে সব গুছিয়ে রাখতে হবে।
ফেসবুক থেকে দূরে থাকা ভালো:
পরীক্ষার আগের কয়েকটা দিন ফেসবুক বা অনলাইনের অন্যান্য সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম থেকে দূরে থাকাই ভালো। কয়েকদিন এসব মাধ্যম থেকে দূরে থাকলে পরীক্ষার উপর মনোযোগ বেশি থাকবে।
- মাস্টার্স শেষ পর্ব পরীক্ষার সময়সূচি প্রকাশ
- এইচএসসি পরীক্ষা স্থগিত
- জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়ে সার্টিফিকেট কোর্স- ইংলিশ, চাইনিজ, আরবি, ফ্রেঞ্চ
- বাংলাদেশ মেডিকেল এন্ড ডেন্টাল কাউন্সিল-বিজ্ঞপ্তি
- বরিশাল বিশ্ববিদ্যালয়ের ভর্তি পরীক্ষা ২৭ ও ২৮ ডিসেম্বর
- খুবির ৬ষ্ঠ সমাবর্তন ২২ ডিসেম্বর
- জবির সমাবর্তন ১১ জানুয়ারি
- জবিতে শূন্য আসনে ভর্তির সাক্ষাৎকার শুরু ২০ ডিসেম্বর
- রাবিতে আন্তর্জাতিক ছায়া জাতিসংঘ সম্মেলন শুরু বৃহস্পতিবার
- অনার্স তৃতীয় বর্ষের পরীক্ষা শুরু ১৩ জানুয়ারি; মাস্টার্স রিলিজ স্লিপ আবেদন শুরু ১৯ ডিসেম্বর
- ডিজিটাল মেলা-২০২০ উপলক্ষে টেলিকমিউনিকেশন দফতরের রচনা প্রতিযোগিতা
- ঢাকা পলিটেকনিকে জানুয়ারি-জুন’২০ সেশনে বিভিন্ন প্রশিক্ষণ কোর্সে ভর্তি শুরু
- জেএসসি-পিইসির ফল বছরের শেষ দিন
- ৪০তম বিসিএস: লিখিত পরীক্ষা ৪-৮ জানুয়ারি
- তিতুমীর কলেজের সুবর্ণজয়ন্তী উৎসবের নিবন্ধন শেষ আজ
Submit Your Comments: